আমি লিখতে ভালোবাসি |কল্পনা আমার খুব পছন্দের |মূলত ভৌতিক সাহিত্য আমার পছন্দের বিষয় |এছাড়াও আমি অন্যান্য সাহিত্যের প্রতিও অনুরাগী |আমার কলমই তবে কথা বলুক |বাকিটা আপনারা বিচার করুন |পাশে থাকুন |
আমি লিখতে ভালোবাসি |কল্পনা আমার খুব পছন্দের |মূলত ভৌতিক সাহিত্য আমার পছন্দের বিষয় |এছাড়াও আমি অন্যান্য সাহিত্যের প্রতিও অনুরাগী |আমার কলমই তবে কথা বলুক |বাকিটা আপনারা বিচার করুন |পাশে থাকুন |
Book Summary
লেখক পরিচিতি :
-------------------------
কলকাতার মধ্যমগ্রামের বাসিন্দা সঞ্চারী ভট্টাচার্য্য ছোট বেলা থেকেই লিখতে ও পড়তে ভালোবাসতেন। যেকোনো বিষয় নিয়ে চর্চা ও পরমূহুর্তে খাতায় লিখে ফেলার একটা ঝোঁক কাজ করত ওনার মধ্যে। ইনোভেটিভ কাজকর্ম করার প্রবণতাও ছিলো সহজাত। একঘেয়ে জীবন তাঁর কোনোদিনই পছন্দের ছিলোনা। ফলে জীবনকে নতুন আঙ্গিকে গড়ে তুলতে তিনি অগ্রসর হয়েছেন বিভিন্ন দিকে। কোন একটি নির্দিষ্ট বিষয় নিয়ে খুব বেশিদিন একনাগাড়ে কাজ করতে পারতেন না, বিভিন্ন দিকে মন ছুটে যেত নতুন কিছুকে আবিষ্কারের উদ্দেশ্যে। এই কারণেই হয়ত বরাবর লিখতে এতো ভালো লাগত তাঁর। যা মনে আসত লিখে ফেলতেন সাদা কাগজের উপরে গোটা গোটা অক্ষরে।
স্কুল ও কলেজের গন্ডিতে বিদ্যাচর্চাকে পাথেয় হিসাবে নিয়েছেন তিনি। মনীষীদের চিন্তা ভাবনার প্রতি তাঁর যথেষ্ট বিশ্বাস রয়েছে। বয়জ্যেষ্ঠদের প্রতিও তিনি যথেষ্ট যত্নশীল, তাঁদের আবেগ, মানসিকতাকে অনুসরণ করে জীবনের এতগুলো দিন এগিয়েছেন আর আগামীদিনেও এগিয়ে যেতে চান কলকাতার এই মেয়েটি। লেখালেখিটা বরাবরই প্ৰিয় ছিলো বলে নতুন করে কলম ধরে ভাবতে হতোনা তাঁকে। ইতিহাস বিষয়টি নিয়ে রবীন্দ্রভারতী ইউনিভার্সিটি থেকে স্বাতকোত্তর ডিগ্রী নেওয়ার পর তিনি লেখার বিষয়ে আরও আগ্রহী হয়ে ওঠেন। সামাজিক ও মনস্ত্বাত্ত্বিক বিষয়ে লিখতে তাঁর বরাবরই ভালো লাগত। এছাড়াও নারীপ্রগতি ও তাঁদের স্বাধীনতা নিয়েও বহু আর্টিকেল লিখেছেন তিনি। নিজস্ব ফেসবুক গ্রূপে লেখালেখির মাধ্যমে জনপ্রিয়তা অর্জনের পর তিনি আরও কয়েকটি ফেসবুক গ্রূপে লিখতে শুরু করেন। এগুলির মধ্যে দিয়ে তাঁর প্রচার আরও বৃদ্ধি পায়। সাহিত্যের এক নতুন দিক আবিষ্কার করেন তিনি। ভৌতিক গল্পের ক্ষেত্রে ধীরে ধীরে জনপ্রিয়তা অর্জনের পরে ভূততত্ত্ব ম্যাগাজিনে প্রথম লেখার সুযোগ পান ২০১৯ সালে |এরপর তাঁর নিজস্ব ভৌতিক উপন্যাসটি খোয়াই পাবলিকেশন হাউস থেকে প্রকাশিত হয় ২০২০ সালের কলকাতা বইমেলায়। বইটির নাম "মেহেরুন্নিসা", যেটি পাঠকমহলে যথেষ্ট জপপ্রিয় হয়। বিপুল সমাদর অর্জনের পরেও তিনি থেমে থাকেননি। সাঁঝবাতি, সূচনা, প্রভৃতি জনপ্রিয় পত্র পত্রিকাতেও নিয়মিত লেখালিখি করেছেন। সাহিত্যানুরাগী এই কম বয়সী মেয়েটির অনুরাগীর সংখ্যা নেহাৎ কম নয়। বিভিন্ন অনলাইন ওয়েব মাধ্যমে তিনি একজন টপ রেটেড লেখিকা। তাঁর গল্পের অনুগামীর সংখ্যা লক্ষাধিক। মূলতঃ ভৌতিক গল্পের ক্ষেত্রেই তিনি বেশি জনপ্রিয়। তাঁর বেশ কিছু গল্পের উপরে ইতিপূর্বেই বহু সংস্থা অডিও স্টোরিও তৈরি করেছে। 'ধানসিঁড়ির ঘাট', 'শেষ রাতের সঙ্গী', 'অদৃশ্য অশরীরী' - এগুলি অডিও স্টোরি হিসাবে বেশ জনপ্রিয়। খুব অল্প সময়ের মধ্যেই নিজের ব্যবহার ও গুণের সমন্বয়ে বহু মানুষের মনে সঞ্চারী স্থান করে নিয়েছেন পাকাপাকিভাবে।
(শপিজেন বাংলা)