Arkajit Dasgupta - (07 July 2022)ভীষণই মর্মস্পর্শী গল্প। এদেশের বাস্তব চিত্রাঙ্কনও বটে। তবে একটি খটকা থেকে গেল। তনুর মা তো তার বাবাকেও তার জন্মবৃত্তান্ত বলেননি। তাহলে আয়াকে দেবার পঁচিশ হাজার টাকা কিভাবে যোগাড় করলেন হাসপাতালে থাকা অবস্থায়? এছাড়া এক আধটা ছোট বানান ভুল চোখে পড়ল। তবে সব মিলিয়ে বেশ ভাল লাগল গল্পটা।
01
ডাঃ পরমেশ ঘোষ - (07 July 2022)গল্পটা পড়ে ভালো লাগলো; কিন্তু এখনও আমাদের দেশে অনেকে কন্যা সন্তানের বদলে মৃত সন্তান চায় একথা জেনে ব্যথিত হ’লাম; আরও খারাপ লাগলো যে পঁচিশ হাজার কালো টাকা নিয়ে হাসপাতালের আয়া দুই মায়ের সন্তান অদল-বদল ক’রতে পারে। তনীষার আইনসঙ্গত মা ওর স্বামীকে না জানিয়ে ডিসচার্জের আগে পঁচিশ হাজার কালো টাকা কী ক’রে জোগাড় ক’রলেন সে কথা এই গল্পে বলা হয়নি।
তনীষা মায়ের বাৎসরিক কাজ করতে মায়ের ফ্ল্যাটে এসে সব কাজকর্ম মিটিয়ে মায়ের আলমারি খুলে সব জিনিসপত্র বাছাই করছিল। তখনই মায়ের শাড়ির ভাঁজে খুঁজে পায় একটা ডায়েরি। কৌতুহলী হয়ে সেই ডায়েরি পড়তে পড়তে তনীষা জানতে পারে এক গোপন কথা। কী সেই গোপন কথা? জানতে হলে পড়তে হবে পুরো গল্পটা।