ডাঃ পরমেশ ঘোষ - (06 July 2022)ডায়েরির পাতা থেকে – গল্পটির নাম ও বিষয় এক - ‘ডায়েরীর পাতা থেকে’; কিন্তু কেবল দুটি তারিখের উল্লেখ আছে দুটি ঘটনার আগে; বাকী ঘটনাগুলোর তারিখ ও সময় ডায়েরীতে লেখা নেই। এই দুটি তারিখ – ‘২৯-৬-২০১৯ ভোর পাঁচটা’ আর ’৩০-৬-২০১৯ রাত দশটা’।
‘২৯-৬-২০১৯ ভোর পাঁচটা’ এই হেডিংএর নীচে বলা হ’য়েছে – ‘শট নেবার জন্যে আমার ডাক পড়েছে’ এছাড়া ঐদিনের ঘটনা কিছু নেই। আছে বাবা আবাহন গোস্বামীর মৃত্যু বা হত্যার স্মৃতি, আর ছেলে আদিত্য গোস্বামীর অভিনয় করার সিদ্ধান্ত।
’৩০-৬-২০১৯ রাত দশটা’ - এই সময়ের ঘটনা:- শুটিংয়ের সময় আত্মহত্যার জন্যে লাফ দেওয়ার আগে আদিত্য গোস্বামীর ডিগবাজী খাওয়া এবং তার ফলে পরিচালক রবি বসুর পা ফসকে পড়ে অপঘাতে মৃত্যু। এছাড়া, এ তারিখের হেডিংএর নীচে যা লেখা হয়েছে, তা মূলতঃ অন্য দিনের ঘটনা - কিছুটা অতীত, কিছুটা ভবিষৎ, বাকীটা পরিচালক রবি বসু আর মা মৃন্ময়ীর সম্পর্ক নিয়ে আদিত্যের প্রতিশোধ নেবার পরিকল্পনা। গল্পের কিছু বাক্যের মানে বোঝা যায় না; যেমন - ‘মৃন্ময়ী একদম একা কই গেলেন!মানসিক …. হাসপাতাল।‘
গল্পটি ‘প্রতিশোধের গল্প’।
00
Arkajit Dasgupta - (03 July 2022)কাহিনীর প্লটটি বেশ ভাল। তবে আরো যত্নের দাবী রাখে। আবাহন গোস্বামীর হৃদরোগের ষড়যন্ত্র কিভাবে হল আর আদিত্য গোস্বামীর সামনের বদলে পিছনে লাফানোর কোন তদন্ত কেন হল না, এই দুটোর জবাব পেলে গল্পটা সর্বাঙ্গসুন্দর হতে পারত। তবে ভাল লাগল পড়তে।