শতাব্দী চক্রবর্তী - (07 October 2022)সত্যি রূপং দেহি আর্তি করি কিন্তু মানবিক বোধ দাও এটা বলি না দেবীর কাছে। একটা হরমোন জনিত রোগে কার কি হাত! তিয়াস আর জটা'র মতো মানুষের সব সংকোচ দূর হোক এই আর্তি টি কি সুন্দর করে শেষে রেখে গেলেন দিদি। খুব সুন্দর গল্পের প্লট, চরিত্রায়ন। খুব ভালো লাগলো। মা মঙ্গল করুক মানবিক বোধ দিক সকলেরে সমান দেখার।
ডাঃ পরমেশ ঘোষ - (17 September 2022)• হরমোনের অতিক্ষরণের জন্যে কদাকার হ’য়ে যাওয়া মানুষেরা কর্ম্মক্ষম; এরা সাধারণ মানুষের মতো লেখাপড়া শিখে, কাজ ক’রে নিজেদের জীবননির্বাহ ক’রতে পারে এবং দেশের জন্যে দ্রব্য ও পরিষেবা সরবরাহ ক’রতে পারে, কিন্তু স্বাভাবিক মানুষদের সমাজ এই কদাকার মানুষদের ব্যঙ্গ ক’রে শিক্ষা ও কাজের সুযোগ থেকে বঞ্চিত করে।
• এই গল্পে এমনই দুজন অতিকায় কদাকার মানুষ – পরিণত বয়সের ‘জটা’ আর শিশু ‘তিয়াস’ পরস্পরকে জানাতে পেরেছে একই অসহায়তার কথা। এতে সহায়তা ক’রেছে তিয়াসের মা, ‘অদিতি রায়’ – অতিকায় প্রতিমা দিয়ে মণ্ডপ সাজানোর মাধ্যমে, আর লেখিকার ‘রূপং দেহি’ মন্ত্রে – মনের সৌন্দর্য্য দিয়ে কদাকার মানুষদের আপন ক’রে সমাজে নেওয়াতে।
• নীচের কয়েকটি শব্দ আমার জানা নেই; আমার মতে সংশোধনের পরে এগুলি সহজবোধ্য হবে:
1. কারণ্য >> কারুণ্য
2. সকাল্যা >> বাঁচার অসহায় আগ্রহ