শতাব্দী চক্রবর্তী - (06 October 2022)সায়ন মেধাবী পরের পর একটি করে হার্ডল টপকে সে সফল হয়েছে, ডি এম হয়েছে, স্বপ্ন দেখেছে গ্রামের ছেলেদের ইউ পি এস সি পরীক্ষায় বসানোর কোচিং দেবার, স্বপ্ন সফল হয়েছে কিন্তু পুরো কাহিনীটি বড্ড মনোটোনাস লাগলো। সাহায্য করলো, উৎসাহ দিল এই কথাগুলো খুব রিপিটেটিভ। আর এই গল্পটির সাথে বাজলো তোমার আলোর বেণু-- বিষয়টির কোন মিল নেই, যেন সমবেত সঙ্গীত হিসেবে শুধু জুড়ে দেওয়া হয়েছে। না পেলাম শরতের আকাশ, না বর্ণনা, না দেবীর সাথে যোগাযোগ। আরও ভালো হতো।
01
ডাঃ পরমেশ ঘোষ - (04 October 2022)ভালো লাগলো - কমলপুর গ্রামের মেধাবী ছেলে সায়ন দাসের চেষ্টায়, ভারতবর্ষের শিক্ষার মানচিত্রে কমলপুরকে প্রতিষ্ঠিত করার গল্প, কমলপুরের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি বাড়ানোর গল্প। কামনা করি, পশ্চিমবঙ্গের আরও অনেক গ্রাম এই দৃ্ষ্টান্ত অনুসরণ করুক। তবে কেবল সমবেত সঙ্গীতে ‘বাজল তোমার আলোর বেণু’ ছাড়া, গল্পটিতে শরতের মেঘ, শিউলির স্নিগ্ধ সুবাস বা পুজোর গন্ধ পাওয়া যায়নি।
পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার অখ্যাত এক গ্রাম কমলপুর। সেই গ্রামের মেধাবী ছেলে সায়ন দাস গ্রামের স্কুলের শিক্ষকদের এবং সমস্ত কমলপুর গ্রামবাসীর সাহায্যে ইউপিএসসির পরীক্ষায় সফল হয়ে হাওড়া জেলার ডিএম পদে যোগ দিল। তারপর কী হলো জানতে হলো পুরো গল্পটা পড়তে হবে।