শতাব্দী চক্রবর্তী - (05 November 2022)চমৎকার প্লট। প্রথমেই বলি গল্পের বিষয়টি বাস্তবিক। কিছু মেয়ে এই সমস্যার শিকার। ব্রেস্ট ডেভেলপড নয় বলে। কিন্তু বিয়ের এতগুলো বছর পর নিজের স্বামী যখন এ কথাগুলো বলে তার থেকে কষ্ট বোধহয় আর নেই। ভালোবাসার সম্পর্ক হয় মনের সাথে মনের যেখানে একটা সময় সেক্স চলে যাবে, শরীরে ভাঁজ বাড়বে, হরমোনের প্রভাব কমবে তখনও কিন্তু বাঁচবে দাম্পত্য একমাত্র বন্ধুত্ব আর শর্তহীন ভালোবাসায় । ডক্টর লেডি তিনি নিজেও এই সমস্যার শিকার তাই পেশেন্টকে বোঝালেন এর সুফল কুফল এবং নিজের মতামত। যেখানে আত্মসম্মান নেই সেই সংসারে পড়ে থাকার মানেই হয় না। খুব ভালো লাগলো পড়ে। ডায়ালগ, লেখার স্টাইল বেশ পছন্দ হয়েছে। তবে প্রথমের দিকে স্ট্যাঞ্জা ভাগে অনেকটা গ্যাপ চোখে লেগেছে। "আজকাল খুচরো আদরে নোংরামির গন্ধ পাই" অপূর্ব।
00
Chandrani Bhattacharyya - (04 November 2022)বাস্তব সমস্যা। খুব ভালো লিখেছেন। আমার খালি মনে হলো ডাক্তার যদি মেয়ে না হয়ে পুরুষ হত, তাহলে বক্তব্য আরো জোরদার হত।
ডাঃ পরমেশ ঘোষ - (28 October 2022)• খাঁটি ভালোবাসা শরীরের অপূর্ণতা নিয়ে মাথা ঘামায় না; কিন্তু বড় দুর্লভ, দুষ্প্রাপ্য এই নিঃস্বার্থ খাঁটি ভালবাসা। ছেড়ে চলে যেতে হ’লে স্বাবলম্বিনী হওয়ার দরকার; ছেড়ে চলে যেতে পারলেও বিবাহিত জীবনের সুখ-স্বপ্নকে হয়তো একেবারেই শেষ ক’রে দিতে হবে। তাই বহু বিবাহিত জীবন চলতে থাকে খাঁটি ভালোবাসার জন্যে চেষ্টা না ক’রে। এই সমসা নিয়ে অনেকেই চিন্তিত।
• অ্যাপের লেখাটিতে, প্রথম ছ লাইনের পরে বাংলা হরফ খুব ছোটো আকারের হ’য়েছে কেন? দ্বিগুণ বা তিন-গুণ ক’রে পড়তে হচ্ছে।
• লেখার কয়েকটি ত্রুটি সশোধন করা দরকার:-
1. শারিরীক >> শারীরিক
00
Dipanwita DeyRay - (28 October 2022)গল্পটা একটা সামাজিক প্রেক্ষাপটের ওপর লেখা। প্রথমেই বলি এবারের শপিজেনের থিম কুসংস্কার। অবশ্য এটাকে মনের অন্ধকার বলে ধরে নিলে এটাও গল্পের থিমের সাথে যেতে পারে। গল্পের কিছু বেসিক কথায় আসি। ব্রেস্ট ইম্পল্যান্ট নিয়ে গল্পে মাসল ইম্পল্যান্ট হয় কি? আমার জানা নেই। আমি জানি সিলিকন ইম্পল্যান্ট দেওয়া হয়। তাই এই তথ্যটি একবার দেখে নেবেন। এক জায়গার মাসল কি একজায়গায় দেওয়া যায়? গল্প লেখার খাতিরেও তথ্য ঠিক রাখাটা দরকার। অবশ্য যদি হয়ে থাকে সেটা জানাবেন। এবার আসি অন্য একটা বিষয়ে। শারিরীক গঠন কখনই ভালোবাসার মাপকাঠি নয়। তাই এখানে মেয়েটি নিজের শরীরকে কেমন ভাবে দেখতে চাইবেন সেটা তার নিজস্ব ব্যাপার। তবে সব কথায় সুটকেস গুছিয়ে বেরিয়ে গেলে সমাজে কিছুই বাকি থাকবেনা। নারী পুরুষের মিলনে শরীরটাও একটা ফ্যাক্টর। জৈবিক চাহিদা। সেটার প্রপার কাউন্সিল করে এক্ষেত্রে ছেলেটির মনে আলো জ্বালাতে সক্ষম হলে গল্পের থিম সার্থক হতো। গল্পের থিম তো আলোটাও জ্বালানো। কুইট করাটা আলো জ্বালানো নয়।