Saswati Ghatak - (08 November 2022)অনিচ্ছাকৃত ভাবে দুজনের বিষয় বস্তু মিলে গেলেও, তোমার লেখন শৈলী অনেক অনেক ধাপ আগে। শুভ কামনা রইলো।
11
শতাব্দী চক্রবর্তী - (05 November 2022)এই ধারণা থেকে কবে বেরোবে সমাজ। শূচিতা শরীরের নয় মনের দরকার। সুতপার এগিয়ে আসা তিস্তাকেও সেই মনোভাবের তৈরি করেছে। এখানেই সার্থকতা। খুব ভালো লাগলো বিষয়বস্তু।
11
Chandrani Bhattacharyya - (04 November 2022)ভালো লাগল। এখন কিছুটা হলেও এইসব জরাজীর্ণ সংস্কার মেয়েরা কাটিয়ে উঠতে পারছে।
Dipanwita DeyRay - (01 November 2022)সত্যি অবাক লাগে যেখানে মা কামাখ্যা দেবী পুজিত হন সেখানেই মেয়েরা মেয়েদের এভাবে দূরে রাখে। আপনার গল্পের ওই একটা লাইন। "কোনটা সংস্কার কোনটা নিয়ম" এই গল্পের প্রাণ। আমরা নিজেরাই এর পার্থক্য জানিনা। বস্তাপচা কথা শুনে মেনে চলি। যে জৈবিক ঘটনা মেয়েদের মাতৃত্বের অহংকার বহন করে তাকেই দূরে রাখি। খুব সুন্দর করে লিখেছেন। মেয়ে জামাইয়ের বাড়িতে থাকাটাও একটা সামাজিক বাধা মনে করেন বড়োরা। এই গল্পে সত্যি আলোর উৎস আছে। কিন্তু লেখায় লাইন বিন্যাসটা একটু দেখবেন। পড়ার সময় অসুবিধা হচ্ছে পাঠকের।
11
ডাঃ পরমেশ ঘোষ - (31 October 2022)• মন ছুঁয়ে গেলো গল্পটা। ভালো লাগলো সংস্কারমুক্ত তিস্তার সাফল্যে, যে পিসির প্রেরণায় তিস্তা সফল হ’য়েছে, সে পিসিকে বৃদ্ধাবস্থায় নিজের কাছে নিয়ে গিয়ে আরও আপন, আরও খুশী ক’রে নিতে পারায়।
• যেখানে সেখানে line-break দেওয়ার কি তাৎপর্য্য, তা বুঝতে পারিনি।
• লেখার একটি ত্রুটি সশোধন ক’রলে ভালো লাগবে:-
1. য়ুনিভারসিটি >> ইউনিভার্সিটি