Saswati Ghatak - (07 October 2022)খুব ভালো লাগলো, আপনার লেখা।
11
শতাব্দী চক্রবর্তী - (27 September 2022)এই হচ্ছে লেখা। যেখানে লেখিকা তার লেখার মধ্যে দিয়ে পাঠককুলকে পৌঁছে দিতে পারবে সেইখানে যেখানে বড় বড় থামওয়ালা নাট মন্দিরে কলকাতার বিত্তশালী বাড়ির পুজো হচ্ছে আর মেয়ে বৌয়েরা পুজোয় সামিল হয়েছে সাড়ম্বরে। সেই উপলব্ধির সাক্ষী হলাম আমিও। আলতা বৌ আমাদের পাড়ায় প্রতি বৃহস্পতিবার আসতো বাড়ি বাড়ি। আমরাও পা পেতে দিতাম। এখানে আলতা বয়েজ কথায় সেই স্মৃতি উস্কে দিল। এখন এসব উঠেই গেছে। বিয়ের সময় ও সব ঐ ঠেকিয়ে রেখে দেয় আলতা। চারুবালা যোগমায়াকে পছন্দ করেছে গুণ দিয়ে। জানে তাদের বাড়ির পুরুষদের রূপ দিয়ে আটকে রাখা যায় না তাই যোগমায়া তার গুণ দিয়ে যুগলকিশোরকে আটকে রাখতে যেন পারে আর পেরেছেও যোগমায়া। ঠাকুর গড়ার এক অদ্ভুত গন্ধ লাগে এই পুজোর সময়। মীনা বাঈয়ের গান যোগমায়াকে সারা রাত জাগিয়ে রাখলো কেননা সেও সাধিকা। খুব ভালো লাগলো যোগমায়ার সম্মান প্রদর্শন মীনাবাঈকে, তাই তো মীনা বাঈয়ের কাছে হাজার টাকার যে অনেক সম্মান জনক ঐ উপহার। সাক্ষাৎ দেবী দর্শন করল যেন যোগমায়ার মধ্যে দিয়ে। গল্পের ডিটেলিং খুব ভালো মুগ্ধ করে কিন্তু যেটি লক্ষণীয় এবং যেটা সেটি হল আপনার ড় আর র এর সমস্যা। বেড়োবো, লাল পেরে নয় পেড়ে আরও অনেকগুলো আছে এগুলো একটু দেখবেন। দুর্দান্ত লেখা হয়েছে। দুর্গাপূজা ভালো কাটুক আপনার। যোগমায়া মানবী দেবী হোক এমন করেই প্রতি ঘরে ঘরে।