শতাব্দী চক্রবর্তী - (06 November 2022)গল্পটি এক কথায় ঝরঝরে তরতরে। সৃজার মনের ভয় কাটলো অবশেষে। এগুলো সব মনের ব্যাপার। আমি আমার হাজব্যান্ড কেউ কালো বিড়াল পেরোলে গাড়ি থামাই না স্লো করে চলে যাই। ওদেরকেও তো রাস্তা পেরোতে হয়। অশূচিতার ব্যাপার, ফ্রাইডে দ্যা থার্টিন এগুলো অন্ধকারে ঠেলে। আলোর উৎস খুঁজতে আমাদের বেরিয়ে আসতেই হবে। সৃজনী, সৃজা, জিত সকলেই পেরেছে ওভার কাম করতে। আমার ছেলের জন্ম তারিখ ১৩। আমি গর্বিত। গল্পের বিষয়বস্তু, ডায়ালগ ডেলিভারি, বানান, যতি একদম যথাযথ। শুধু লাইন ব্রেক হয়েছে কয়েকটি জায়গায়। অনেক শুভেচ্ছা রইল।
ডাঃ পরমেশ ঘোষ - (03 November 2022)• ভালো লাগলো গল্পটা। আমার নিজের জীবনেও অনেক ‘তেরো’র মুখোমুখি হ’য়েছি, অনেকেই আশঙ্কা জাগিয়েছে আমার মনে; কিন্তু ফলাফল ও স্ট্যাটিস্টিকস্ দেখে বুঝেছি যে, ‘তেরো’র সঙ্গে অন্য কোনো সংখ্যার তফাৎ নেই। ‘তেরো’ ছাড়া আরও অনেক কুসংস্কার নিয়ে লেখাটি খুবই প্রশংসনীয় ও আনন্দদায়ক।
• ‘শপিজেন বাংলা’য় লেখাটি দেখতে পাচ্ছি না কেন?
• যেখানে সেখানে line-break দিয়ে অনেক অনুচ্ছেদ করা হ’য়েছে গল্পটিতে। এত অনুচ্ছেদ করার কি তাৎপর্য্য, সেটা স্পষ্ট নয়।
• অনেক (বিশ-পঁচিশ) জায়গায়, কমা, পুর্ণচ্ছেদ ইত্যাদির আগে ও পরে কোনো ফাঁক না রেখে শব্দ লেখা হ’য়েছে, এতে শব্দসংখ্যা কম দেখাবে। উদাহরণ: বাজে।আজ, শিক্ষিকা।রিটায়ারমেন্টের, ‘দিদি,এসব’ ….
• লেখার কয়েকটি ত্রুটি সশোধন ক’রলে ভালো লাগবে। উদাহরণ:- যেনো >> যেন, স্থলিত >> স্খলিত, লোকরা >> লোকেরা
00
Dipanwita DeyRay - (02 November 2022)দারুণ গল্পটা। অনেক কিছু একসাথে গল্পের প্রয়োজনে এলেও সবকিছুর মাপকাঠি একদম ব্যালান্সড। সৃজার মানসিক দৃঢ়তা দিয়ে শুরু হলেও নিজের সন্তানের কাছে মায়ের মন টলে যায় বারবার। ফিরে আসে অতীতের ঘটনা। গল্পের এই টানাপোড়েন সুন্দর সাজিয়েছেন। ফ্রাইডে দা থার্টিন আসলে ভৌতিক একটা ভাব আমরা দিলেও এর ইতিহাস অত্যন্ত রক্তাক্ত খ্রিষ্টান ধর্মের ইতিহাস। আমরা নিজেরাই এক একে জড়িয়ে নিয়েছি নিজেদের এইসবের সাথে। বিড়ালের গায়ের রঙেও আমরা অশুভ খুঁজে পাই অথচ শ্যামা মাকে পুজোর আসলে বসাই। কালো না থাকলে আলোর কদর কই?