ডাঃ পরমেশ ঘোষ - (07 November 2022)• গল্পটি পড়লে মনে হয় স্বপ্ন দেখছি; স্বপ্নে আইন না মানলেও চলে। নায়িকাও বিদেশিনী, জার্মানির ডুসেলডর্ফ-এর বাসিন্দা এলকা মুলার, তার মৃত প্রেমিক ওয়াল্টারকে ফিরে পেতে চাইছে ইসানের সঙ্গে প্রেগন্যান্সী ট্যুরিজম্এর মাধ্যমে; এবারে প্রেগন্যান্সী না হ’লে বারবার ফিরে আসবে ইসানের কাছে, হয়তো অন্য কোনো ইসানের কাছেও।
• সম্ভবতঃ, জার্মানীতে অবিবাহিতা নারীর মা হওয়া বেআইনী নয়; এছাড়া স্পার্ম নিয়ে IVF ক’রলে অবৈধ সেক্সের দরকার হয় না; প্রেগন্যান্সী ট্যুরিজম্এর দরকার হয় না। পাঠকদের মনে রাখা ভালো জীবনটা স্বপ্ন নয়; অবৈধ সেক্স আইনতঃ দণ্ডনীয়।
• কয়েক জায়গায়, কমা, পুর্ণচ্ছেদ ইত্যাদির আগে ও পরে কোনো ফাঁক না রেখে শব্দ লেখা হ’য়েছে, এতে শব্দসংখ্যা কম দেখাবে। উদাহরণ: ‘ব্যবহার।গ্রামে’, ‘ইয়াক,ভেড়া’, ‘উঠেছিল,”তা-শি-দে-লেহ।”’, ‘শার্লটকে,”এটা’ ….
Dipanwita DeyRay - (04 November 2022)আমি সত্যি চাইছিলাম এটা নিয়ে বড় একটা গল্প হোক। এই গল্পে ভেসে যাক সবকিছু। শুধু থাকুক মাতৃত্বের প্রতি অসীম এক প্যাশন। বৈধ কি অবৈধ জানিনা কিন্তু এই যে এখন নতুন ফ্যাশন হয়েছে গৃহবধূ আর সন্তান প্রতিপালন মানেই ব্যাকডেটেড, লাইফে কিছু হলোনা এটাও তো একটা সংস্কার। আর সেটা কু ই। একজন মেয়ের মা হতে চাওয়া, সংসার করার মধ্যে অবশ্যই আলো আছে। এই গল্পে ইশানের মধ্যে ফিয়ান্সেকে পেলো এলকা, সে সন্তানের দায়িত্ব নিলো। শার্লটের মত বন্ধু যে পাশে থাকে তারাও আলোর দিশারি।