Saswati Munshi - (23 February 2023)বৃদ্ধাশ্রমে বাসিন্দাদের নিস্তরঙ্গ জীবনে চড়ুইভাতির একটা বেলা যেন অনেক দুঃখ, কষ্ট, চাপা বেদনায় হঠাৎ খুশির প্রলেপ মাখাল। সায়াহ্নবেলার বাকিটা পথ অনির্বানবাবুর বন্ধুত্বর হাতটা ধরে অরুন্ধতীদেবী নামহীন সম্পর্কের বন্ধনে পার হয়ে চলুক.
00
Mitali chakraborty. - (04 February 2023)বেঁচে থাকুক আরু আর অনির বন্ধুত্ব... আসছে বছর আবার তারা সামিল হোন বনভোজনে। দুর্দান্ত লিখেছেন দিদি👌👌👌👌
00
শতাব্দী চক্রবর্তী - (30 January 2023)ভালো লাগলো। চড়ুইভাতি মানেই তো তাই। মজা আনন্দ। ছোটবেলায় চাল ডাল আলু ভাগ দিয়ে চড়ুইভাতি করার ছবি মনে পড়লো। অনির্বাণ আর অরুন্ধতী দুজনেই একটা জায়গায় এসে দাঁড়িয়েছেন কিন্তু প্রেম তো অন্য কিছু নয় বন্ধুত্বও প্রেম। খুব ভালো। চেনা প্রেক্ষাপট। সাজিয়েছেন ভালো কিন্তু শব্দ সংখ্যা মাথায় রাখতে হবে। ছেদের পর স্পেস নেই একটা শব্দ দেখাবে এমন বহু শব্দ আছে। 'থুতনি' এই বানান হবে তো। অনেক শুভেচ্ছা রইলো।
ডাঃ পরমেশ ঘোষ - (26 January 2023)• খুব স্বচ্ছন্দ সাবলীলভাবে বলা গল্পটি ভালো লাগলো। এধরণের লেখা পড়তে বেশী সময় লাগেনা।
• তবে এ গল্পে আরও অপ্রত্যাশিত কিছু হ’লে আরও ভালো লাগতো। ‘খিচুড়িতে নুন দিতে ভুলে গেছিস্’, ‘অরুন্ধতী অনির্ব্বাণের হাতে হাত রাখলেন’ – এ ধরণের ঘটনা খুবই প্রত্যাশিত।
• অনির্ব্বাণের আবৃত্তি করা কবিতাটি কি এই গল্পের জন্যেই লেখা? খুব ভালো লেখা হয়েছে কবিতাটি।
• কয়েকটি ভুল সংশোধন ক’রলে ভালো হয়। কয়েকটা উদাহরণ দিলাম:-‘প্যাকেড’ >> ‘প্যাকড্’, বৃদ্ধাশ্রম >> বৃদ্ধাশ্রমে, ইত্যাদি
• প্রায় পঞ্চাশ জায়গায় জিজ্ঞাসার চিহ্ন (?), কমা (,) বা দাঁড়ি (।)এর পরে কোনো ফাঁক না রেখে, পরের শব্দটি লেখা হ’য়েছে কয়েক জায়গায়; এতে দুটি শব্দ জুড়ে একটি শব্দ হ’য়েছে। এতে শব্দসংখ্যা কম দেখাবে; ঠিকমতো ফাঁক রাখলে গল্পটির শব্দসংখ্যা কত হবে, তা দেখা দরকার। কয়েকটা উদাহরণ দিলাম:- “অরুন্ধতীর।মাথার”, “পড়লো।আলটুসি”, “নয়।সত্যিকারের”, “চড়ুইভাতি।তোমাদের”, “করবো।তোমাকেও”, “পড়েছিলেন।রাতে”, “ঘুমোতে,আর”, ইত্যাদি