ডাঃ পরমেশ ঘোষ - (05 January 2023)1) ভূতের গল্প পড়তে ভালো লাগলো।
2) হাতিবাড়ি থেকে কেন্দুবাঁধি দুই/আড়াই কিলোমিটার দূরে। সাধারণ যুবক, যুবতীরা এই দূরত্ব আধ-ঘন্টায় অতিক্রম ক’রতে পারে। কেন্দুবাঁধির গ্রামের লোকেরা নিশ্চয় আরও তাড়তাড়ি হাঁটতে পারে; তাদের মুখে মানায় না একথাগুলো,
o ‘আপনারা এখানে এলেন কি ক’রে?’,
o ‘এখন আপনারা ফিরবেন কি ক’রে? ভ্যান চালু হতে আরেকটু বেলা হবে।‘
3) যুবক যুবতীরা নেশার ঘোরে ভূত দেখেছে, না ‘পূর্ণিমা এলেই এখানে ওনাদের নানা কীর্তির কথা শোনা যায়’ – এ প্রশ্নের উত্তর দিতে পারবে সত্যিকারের কেন্দুবাঁধির গ্রামের বাসিন্দারা।
4) অকারণে লাইন-ব্রেকগুলো থামিয়ে দিচ্ছে গল্প পড়া।