*************************************লেখক ডাঃ পরমেশ ঘোষের পরিচয়:*********************
লেখক ডাঃ পরমেশ ঘোষ এক সাধারণ মানুষ, নিজের জীবিকা-নির্বাহের জন্যে ও বই লেখে না, লেখে সবার সাথে ওর জীবনদর্শন ভাগ করে নেওয়ার জন্যে, সীমান্তহীন জগতের প্রাণ-প্রতিষ্ঠার স্বপ্নে সকলকে সামিল করার জন্যে। ওর জন্ম নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবারে।...More
*************************************লেখক ডাঃ পরমেশ ঘোষের পরিচয়:*********************
লেখক ডাঃ পরমেশ ঘোষ এক সাধারণ মানুষ, নিজের জীবিকা-নির্বাহের জন্যে ও বই লেখে না, লেখে সবার সাথে ওর জীবনদর্শন ভাগ করে নেওয়ার জন্যে, সীমান্তহীন জগতের প্রাণ-প্রতিষ্ঠার স্বপ্নে সকলকে সামিল করার জন্যে। ওর জন্ম নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবারে। ছোটবেলায় ওর বাবা-মা আর ভাইবোনেরাই ছিল ওর পুরো পৃথিবী। এই ছোট্ট পৃথিবীর যে কেউ এই পৃথিবীর অন্য কারুর সুবিধার জন্যে তার নিজের স্বার্থ ত্যাগ ক’রতে তৈরী থাকতো। এই ছোট্ট সংসারে ওর বাবা-মা যে নীতিগুলি শিখিয়েছিলেন, ও বিরাট পৃথিবীতে সেগুলি সর্ব্বান্তকরণে অনুসরণ ক’রেছে; এছাড়া সারা পৃথিবীকে এককতার মন্ত্রে জাগিয়ে তোলার অনুপ্রেরণা পেয়েছে স্বামী বিবেকানন্দের জীবন ও বাণী থেকে। কিছু নিয়ম বা বেনিয়ম আমরা পরম্পরা ধ’রে মেনে চলেছি। নিয়মগুলো মেনে চলার দরকার আর আছে কিনা আমরা ভেবে দেখিনা। কুসংস্কারের ঐতিহ্য থেকে আমরা ধীরে ধীরে মুক্ত হচ্ছি। সতীদাহ প্রথা বন্ধ হ’য়েছে, বিধবা বিবাহ এখন বিধিসঙ্গত, মহিলাদের শিক্ষিত হওয়া এবং বাড়ীর বাইরে কাজ করায় এখন আপত্তি নেই। কিন্তু বিয়ের প্রথার মধ্যে এখনও অনেকটাই বদলানোর প্রয়োজন রয়েছে।
যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ইঞ্জিনীয়ারিং গ্র্যাজুয়েট পরমেশ ছিল ইণ্ডিয়ান টিউব কোম্পানীর ফোরম্যান, স্টীল টিউবের কোল্ড-ড্রয়িং-এর বিশেষজ্ঞ। এখানেই ওকে দেওয়া হ’লো ইণ্ডিয়ান টিউব কোম্পানীকে কম্পিউটারাইজ করার দায়িত্ব। এর পর থেকেই দেশে কম্পিউটার-সচেতনতা গড়ে তোলার জন্যে উদ্যোগী হ’য়ে ওঠে পরমেশ, কম্পিউটারে দক্ষতার জন্যে অস্ট্রেলিয়ার নাগরিকত্ব গ্রহণ করে। অস্ট্রেলিয়াতে কাজের সঙ্গে পার্ট-টাইম পড়াশোনা চালিয়ে পরমেশ মাস্টার অফ বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন এবং মাস্টার অফ কম্পিউটিং সায়েন্সের ডিগ্রি অর্জন করে। এর পরে বহু কম্পিউটার অ্যাপ্লিকেশনের সমন্বয়ের উপর গবেষণা ক’রে ও কম্পিউটিং সায়েন্সে পি-এইচ-ডি উপাধিতে ভূষিত হয়। ব্যাঙ্ক অ্যাপ্লিকেশনগুলোর সম্মিলিত ভাবে কাজ করার পদ্ধতির প্রবর্তন করেছিল পরমেশ; সম্ভবতঃ এইকাজই তাকে পরবর্তীকালে অনুপ্রাণিত ক’রেছিল সারা পৃথিবীর সবদেশ মিলিয়ে এক বিরাট দেশ – বিরাট পরিবারের স্থাপনায়।
পরমেশ এক দূরদর্শী দার্শনিক; ও স্বপ্ন দেখে কী ক’রে এই পৃথিবীর প্রতিটি নাগরিককে আরও বেশী সুযোগ দেওয়া যায় – পৃথিবীর যে কোনো দেশে থেকে ভালভাবে বাঁচার, এবং কাজ করার জন্যে। ও মূলতঃ জীবিকা নির্বাহের জন্য কোর ব্যাঙ্কিং আর্কিটেক্ট এবং বিজনেস ইন্টেলিজেন্স পরামর্শদাতা হিসাবে, পৃথিবীর নানা দেশে কাজ ক’রেছে; তবে এই প্রকল্পগুলিতে, ও বিভিন্ন দেশের মানুষের কথা শুনেছে, নানা প্রকল্পে তাদের সাথে সহযোগিতা ক’রেছে। পরমেশ বৈষম্য অপসারণের সংগ্রামের একজন সৈনিক, বহু দেশের মানুষের মধ্যে ও একই এককত্বের আবিষ্কার ক’রেছে।
জন্ম নিয়ন্ত্রণ পিলের উদ্ভাবক কার্ল ডিজেরাসি ভবিষ্যদ্বাণী ক’রেছেন, ২০৫০ সালের পরে পাশ্চাত্য জগতে সকল নবযুবক এবং নবযুবতী তাদের ডিম ও শুক্রাণুকে হিমায়িত ক’রে বাঁচিয়ে রেখে নিজেরা নির্বীজিত হবে, সুতরাং প্রজনন ছাড়াই যৌন উপভোগ সম্ভব হবে। বেশিরভাগ দম্পতি নিজের পছন্দে আইভিএফ ক’রবে, শারীরিক প্রয়োজনে বাধ্য হ’য়ে নয়।
Carl Djerassi, the American chemist, believes that sex and reproduction will soon be separated in the western world and that - men and women will freeze their eggs and sperm when young before being sterilised. By mid- century, most couples will have IVF through choice, not necessity, he believes.
ডাঃ পরমেশ ঘোষের গবেষণা জগৎ নিয়ে, জগতের মানুষদের নিয়ে, মানুষদের চলাফেরা, পরিক্রমার সীমারেখা নিয়ে। জগতের সব মানুষের ভাষা আমাদের জানা নেই, জানা নেই কোন ধর্মে কোন মানুষের বিশ্বাস, জানা নেই আইন-কানুন, জানা নেই ভদ্রতা-অভদ্রতা সভ্যতা-অসভ্যতার সংজ্ঞার্থ। জগতের এত মানুষকে জানা এক বিরাট গবেষণার কাজ; তাই তার লেখা বইগুলির ফোকাসে আছে – ধরুন, জগতের জনসাধারণের নগণ্য এক নমুনা কিরীটি চ্যাটার্জী; গ্র্যাজুয়েট হ’বার পরেই যিনি এফিডেভিট ক’রে নিজের নাম থেকে বিসর্জন দিয়েছেন বংশগত পদবী - ‘চ্যাটার্জী’, যাতে উনি সব জাতের মানুষের সঙ্গে আপন হ’য়ে মিশতে পারেন।
কিরীটির স্মৃতিকথা, তার মনের সেঁজুতি নিয়ে বিচার সহায়ক তদন্তের উপর ভরসা করে লেখা হয়েছে বইগুলি: ‘মুছে গেলো সীমারেখা’, ‘অঞ্জু মাসী’, ‘লাইভস্ ম্যাটার’, ‘No Boundaries’, ‘Know No Boundaries’, ‘Lives Matter’ ইত্যাদি। ইদানীং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিবিদ্যার প্রগতির সঙ্গে তাল রেখে, বিচার-সহায়ক তদন্তও অনেক সহজ হয়ে গেছে, দৈহিক অত্যাচারের মাধ্যমে স্বীকারোক্তি আদায়ের আর প্রয়োজন নেই। বিচার-সহায়ক মস্তিষ্ক-তদন্ত কিরীটির মনের খুঁটিনাটি রহস্য বিশ্লেষণ করেছে, খুঁটিয়ে দেখেছে কীভাবে কেটেছে কিরীটির জীবন, যা জাগিয়ে তুলেছে কিরীটির জীবনের আদর্শ, হয়তো আগামীযুগের জীবনদর্শন।
এই বইগুলি পেশ ক’রেছে একটি কাল্পনিক চরিত্র 'কিরীটি'র অহিংস অভিযান, কিরীটি চায় সারা পৃথিবীর মানুষকে এক আকাশের নীচে সম্মিলিত ক’রতে ... সে তার পুরো জীবন উৎসর্গ ক’রতে চায় সেই পৃথিবীর প্রাণ প্রতিষ্ঠা ক’রতে যে পৃথিবীতে কোন সীমারেখা নেই, কোন ভিসার দরকার নেই এক দেশ থেকে আর এক দেশে জীবন বয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্যে, যেখানে প্রতিটি মানুষ ভালবাসার বিশ্বমন্ত্রে দীক্ষিত, একসূত্রে গ্রন্থিত এবং পরস্পরের প্রতি ঘৃণা একেবারেই অন্তর্হিত।
পরমেশ এক দূরদর্শী দার্শনিক; ও স্বপ্ন দেখে কী ক’রে এই পৃথিবীর প্রতিটি নাগরিককে আরও বেশী সুযোগ দেওয়া যায় – পৃথিবীর যে কোনো দেশে থেকে ভালভাবে বাঁচার, এবং কাজ করার জন্যে। ও মূলতঃ জীবিকা নির্বাহের জন্য কোর ব্যাঙ্কিং আর্কিটেক্ট এবং বিজনেস ইন্টেলিজেন্স পরামর্শদাতা হিসাবে, পৃথিবীর নানা দেশে কাজ ক’রেছে; তবে এই প্রকল্পগুলিতে, ও বিভিন্ন দেশের মানুষের কথা শুনেছে, নানা প্রকল্পে তাদের সাথে সহযোগিতা ক’রেছে। পরমেশ বৈষম্য অপসারণের সংগ্রামের একজন সৈনিক, বহু দেশের মানুষের মধ্যে ও একই এককত্বের আবিষ্কার ক’রেছে। আগামী যুগের পৃথিবীর জন্য তাঁর স্বপ্ন - সীমান্তহীন বিশ্বের বিবাহহীন সমাজ, যেখানে নাগরিকেরা যতটা সম্ভব বিলাসিতা ও অপচয় পরিহার ক’রবে, জনসংখ্যা-বৃদ্ধির প্রতিরোধ ক’রবে, জীবাশ্ম জ্বালানির অপচয় যতটা সম্ভব বন্ধ ক’রবে, সৌর ও জলবিদ্যুৎ শক্তি উত্পাদন ক’রবে, একক ব্যবহারের প্লাস্টিক বন্ধ ক’রবে, কুটির শিল্পকে ফিরিয়ে আনবে, জলবায়ু পরিবর্ত্তনের প্রতিরোধ আর জল সংরক্ষণ ক’রে পরবর্তী প্রজন্মকে আরও ভালভাবে বাঁচতে সহায়তা ক’রবে।
পরমেশ একজন প্রকৌশলী, একজন ভাষ্যকার, একজন দার্শনিক যে রোম্যান্সের প্রকৃত অনুভূতি জানে মর্ম্মে মর্ম্মে... ডাঃ পরমেশ ঘোষ ... সমস্ত ধর্ম ও রাজনীতির বিভেদের ঊর্দ্ধে; তিন দশকেরও বেশী সময় ধরে অস্ট্রেলিয়ার নাগরিক, অনবদ্য অবিমিশ্র অপর্য্যাপ্ত তার ভালোবাসা বাংলা ভাষার জন্যে।
********************************* About the author Dr Parames Ghosh *******************
Suppose the author Dr Parames Ghosh is no one else but a common person like you. You do not like to disclose your age, sex and the country of residence.
Writing is not the profession that wins bread for you; you could not risk your hard-earned money in writing or publishing books. But you feel, you have a duty to share your vision of the World with No Boundaries with all citizens of the world. You know, a book is never as complete as the life itself and you are not an author who fathoms the depths of emotions, zooms on the moments of the memoirs and weaves those priceless gems into a seamless tapestry of narration. You look at the way things happen mainly because we religiously follow traditions, even though presumptions behind those traditions are no longer valid. You develop a vision for making minimum changes to traditional boundaries to make this world a better place for every citizen, to live in and work for.
You have travelled around the world, mainly to earn your livelihood; but in that process, you have listened to people of different countries, collaborated with them in projects. You discovered the same oneness in people across countries and developed a vision of the future world.
You came of a lower middle class family in a developing country. Your family accepted that it is your fate to be poor, yet they cared for you, and one another. Your parents and your siblings were your entire world; anyone in the family was prepared to sacrifice his/her share for the benefit of other members of the family. The ethos that your parents instilled in you in your childhood, you followed assiduously throughout your life, in search of the truth; you found answers in the concept of oneness, you owe to Swami Vivekananda.
A graduate Engineer specialised in cold rolling of steel tubes, you accepted the challenge of starting EDP in one organisation. You strived to develop computer-awareness in the society across industries. You migrated to a developed country and continued your endeavour by coupling your business vision with academic brilliance. You became an MBA, Master of Computing and PhD of computing only by part-time studies. You introduced architecture for integrating bank applications – perhaps with a mission of integrating the world later. You taught in the university, helped research collaboration between your employer and the university. You served banks worldwide, integrated mainframe-based applications with multiple channels of WWW, mobile phone, call-centre etc.
Still you have never forgotten the pains you have been through because of traditional rules and regulations. You thought it is your duty to become a visionary of a world where citizen would know no country boundaries, no family boundaries. Inspired by the connectivity achieved by Internet, you now envisage - “Let’s belong to our World and Let World belong to us - to work for and to live in. Let boundaries disappear between countries and families.”
******************************** लेखक का परिचय़ **************************************
लेखक डॉ. परमेश घोष कोई और नहीं बल्कि आप और हमारे जैसे आम व्यक्ति हैं। आप अपनी उम्र, लिंग और निवास के देश के बारे में बताना पसंद नहीं करते हैं।
लेखन वह पेशा नहीं है जो आपके लिए आजीविका कमाने का साधन बन सकता है; आप किताबों को लिखने या प्रकाशित करने में अपनी मेहनत की कमाई को जोखिम में नहीं डाल सकते। लेकिन आप सोचते हैं, आपका कर्तव्य है कि दुनिया के सभी नागरिकों के साथ अपने विचार साझा करें, दुनिया के सभी देशों की सीमाओं को हटाने के बारे में आपके विचार व्यक्त करें। आप जानते हैं, एक किताब कभी भी जीवन के रूप में पूरी नहीं होती है और आप यह भी जानते हैं कि आप वह लेखक नहीं हैं जो भावनाओं की गहराईयों को याद करता है, संस्मरणों के क्षणों पर झूमता है और उन अनमोल रत्नों को कथा के निर्बाध टेपेस्ट्री में बुनता है। आपने देखा है कि कैसे घटनाएँ मुख्य रूप से घटित होती हैं क्योंकि हम परंपराओं का धार्मिक रूप से पालन करते हैं, भले ही उन परंपराओं के पीछे की धारणाएँ वर्तमान में सच नहीं हैं। आप इस दुनिया को हर नागरिक के लिए रहने और काम करने के लिए एक बेहतर स्थान बनाने के लिए एक दृष्टिकोण विकसित करते हैं, जो पारंपरिक सीमाओं में कम से कम परिवर्तन करते हैं।
आपने दुनिया भर में यात्रा की है, मुख्य रूप से अपनी आजीविका कमाने के लिए; उस प्रक्रिया में, आपने विभिन्न देशों के लोगों को सुना है, परियोजनाओं में उनके साथ सहयोग किया है। आपने देश और विदेशोँ में उसी एकता की खोज की है और भविष्य की दुनिया का एक दृष्टिकोण विकसित किया है।
आप एक विकासशील देश में निम्न मध्यम वर्गीय परिवार से आते हैं। आपके परिवार ने स्वीकार किया कि गरीब होना आपकी किस्मत है, फिर भी उन्होंने आपका और एक-दूसरे का ख्याल रखा। आपकी पूरी दुनिया आपके माता-पिता और भाई-बहन तक ही सीमित थी। इस दुनिया में कोई भी व्यक्ति परिवार के अन्य सदस्यों के लाभ के लिए अपने हिस्से का त्याग करने के लिए तैयार रहता था। बचपन में आपके माता-पिता ने आपको जो नैतिकता की शिक्षा दी थी, उसने आपका सत्य की खोज में मार्गदर्शन किया; आपको स्वामी विवेकानंद की शिक्षाओं में अपने सवालों का जवाब मिला।
स्टील ट्यूब के कोल्ड रोलिंग में विशेषज्ञ एक स्नातक अभियन्ता, आपने इन्डियान ट्यूब में कम्पिउटर विभाग शुरू करने की चुनौती स्वीकार की। आपने विभिन्न उद्योगों में कम्पिउटर-जागरूकता विकसित करने का प्रयास किया। कुछ समय पश्चात आप एक विकसित देश में चले गए और अपनी व्यावसायिक दृष्टि को शैक्षिक प्रतिभा के साथ जोड़कर, आपने अपना प्रयास जारी रखा। आपने अंशकालिक अध्ययन से ही एमबीए, कम्प्यूटिंग मंि मास्टर और कम्प्यूटिंग में पीएचडी की शिक्षा प्राप्त की। आपने सभी बैंकिंग अ्याप्लिकेशनोँ को एकीकृत करने में महत्वपूर्ण योगदान किया - शायद ईसीलिये बाद में आपने दुनिया को एकीकृत करने का सपना देखा। आपने विश्वविद्यालय में पढ़ाया, अपने नियोक्ता और विश्वविद्यालय के बीच अनुसंधान सहयोग में मदद की। आपने दुनिया भर के बैंकों, इन्टरनेट, मोबाइल फोन, कॉल सेंटर आदि कई चैनलों को एकीकृत करने में अपनी सेवा प्रदान की।
आप अभी भी पारंपरिक नियमों और विनियमों द्वारा आप पर लगाए गए प्रतिबन्धोँ को नहीं भूले हैं। आप सोचते हैं कि यह आपका कर्तव्य है कि आप एक ऐसी दुनिया का दर्शन करें जहाँ नागरिक किसी भी देश की सीमाओं से सीमित न हो - न कोई पारिवारिक सीमा और न ही कोई देश की सीमा। इंटरनेट द्वारा हासिल की गई कनेक्टिविटी से प्रेरित होकर, आप अब परिकल्पना करते हैं – ‘हम दुनिया के हैं और दुनिया हमारी है - काम करो और जीने दो। आइये चले देशों और परिवारों के बीच की सीमाओं को गायब कर दें।‘